‘বীমায় সুরক্ষিত থাকলে,এগিয়ে যাব সবাই মিলে’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে তৃতীয়বারের মতো পালিত হচ্ছে দিবসটি।বীমায় সুরক্ষিত থাকলে, এগিয়ে যাব সবাই মিলে এই প্রতিপাদ্যকে সামনে নিয়ে বিপুল উৎসাহ উদ্দিপনা ও যথাযোগ্য মর্যাদায় মঙ্গলবার ঠাকুরগাঁওয়ে তৃতীয়বারের মতো জাতীয় বীমা দিবস পালিত হয়েছে।
এ উপলক্ষে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও বিভিন্ন বেসরকারি বীমা কোম্পানির সহযোগিতায় বর্ণাঢ্য র্যালি, সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিতি ছিলেন, জেলা প্রশাসক মোঃ মাহাবুব রহমান । এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন সন্ধনী লাইফ ইন্সুরেন্সের জিএম মোঃ হাবিবুর রহমান সহ অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ ।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, স্বাধীনতা পূর্ব জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১ মার্চ ১৯৬০ সালে তৎকালীন বীমা কোম্পানিতে যোগদান করেছিলেন। এ দিনটিকে স্মরণ করে গত ১৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত মন্ত্রিপরিষদ সভায় সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে ১ মার্চ জাতীয় বীমা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। আজ বঙ্গবন্ধুর জন্ম শত বর্ষে ১লা মার্চ দিনটি সরকার প্রথম জাতীয় বীমা দিবস ঘোষনা করেছে, সেজন্য সরকারকে ধন্যবাদ জানান বক্তারা।
এ সময় বক্তাগণ বীমার গুরুত্ব আরোপ করে সকলকে বীমার আওতার আনার আহবান জানান। সেই সাথে বীমাকারীদের বীমা গ্রহিতাদের আস্থা অর্জন করে সুনামের সাথে দেশের উন্নয়নে অংশীদার হওয়ারও আহবান জানান।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।